GUK Award ২০২০, ২০২১, ২০২২ নন্দিতজন সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানের প্রকাশনা |
View Details |
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি:
জলবায়ু পরিবর্তন জনিত ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের নিয়ে ‘জলবায়ু গণশুনানি’
২১ মার্চ ২০২১ গাইবান্ধায় জলবায়ু পরিবর্তন জনিত ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের নিয়ে গাইবান্ধা সদর উপজেলার কুন্দেরপাড়া চরে জলবায়ু গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়। গণশুনানিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান এমপি এবং বিশেষ অতিথি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের মাননীয় হুইপ মাহাবুব আরা বেগম গিনি এমপি, জেলা প্রশাসক, গাইবান্ধা জনাব মো. অলিউর রহমান, পুলিশ সুপার, গাইবান্ধা জনাব মো. কামাল হোসেন। গণ উন্নয়ন কেন্দ্রের (GUK) প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী প্রধান এম. আবদুস্ সালামের সভাপতিত্বে এবং সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরামের (SACCJF) নির্বাহী সভাপতি কেরামত উল্লাহ বিপ্লবের সঞ্চালনায় গণশুনানিতে বিচারক প্যানেলে ছিলেন পানি ও জলবায়ু বিজ্ঞানী ড. আইনুন নিশাত, সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম (SACCJF) এর প্রেসিডেন্ট আশীষ গুপ্ত, লেখক ও গবেষক অধ্যাপক জহুরুল কাইয়ুম। অনুষ্ঠান শেষে ১৩ জন জলবায়ু যোদ্ধাকে মেডেল পড়িয়ে দেওয়া হয়। এসময় সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়া সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
জলবায়ু গণশুনানি’ পরবর্তী প্রেস কনফারেন্স
গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (GUK) এর ৩৯ বছরে পদার্পণ
লাইভলিহুড মাইক্রোফাইন্যান্স কর্মসূচির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি। আবেদনের শেষ তারিখ: অক্টোবর ৩১, ২০২২
নোভেল করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) প্রতিরোধে করণীয়
মিডিয়ার সাথে নিরাপদ অভিবাসন বিষয়ে মতবিনিময় সভা
করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় নিরাপত্তামূলক ব্যবহার্য সামগ্রী প্রদান
২৯ সেপ্টেম্বর ২০২১ গাইবান্ধা সিভিল সার্জন কার্যালয়ে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ মোকাবেলায় গাইবান্ধা সিভিল সার্জন জনাব ডাঃ আঃ মঃ আখতারুজ্জামান মহোদয়ের নিকট ৬ প্রকারের নিরাপত্তামূলক ব্যবহার্য সামগ্রী প্রদান করা হয়। এসময় সংস্থার সিনিয়ার কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
স্পৃহা বাংলাদেশ এর সহযোগিতায় গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (GUK) গাইবান্ধা সদর এবং ফুলছড়ি উপজেলায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর টেলিহেলথ সেবা দিয়ে আসছে।
নরওয়ের রাষ্ট্রদূতের গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (GUK) পরিচালিত WLCC পরিদর্শন
জাতীয় স্থানীয় বাংলাদেশ সরকার ইনস্টিটিউটের পরিচালক ও অতিরিক্ত সচিব জনাব মোঃ আবু বকর সিদ্দিক GUK’র প্রধান কার্যালয় পরিদর্শন করেন
প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (GUK) এর ফ্রি চিকিৎসা সেবা
আমেরিকার রাষ্ট্রদূত Mr. Earl R. Miller এর গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (GUK) পরিচালিত WLCC পরিদর্শন
এডভ্যান্সস ড্রেস মেকিং (দর্জি)বিষয়ক প্রশিক্ষণ সমাপনী, মেশিন হস্তান্তর ও সার্টিফিকেট বিতরণ
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে গণ সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ইয়থ গ্রুপের ব্যতীক্রমধর্মী র্যালি
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধের উদ্দেশ্যে ‘আসুন সবাই মাস্ক পড়ি, করোনাকে জয় করি” এই স্লোগান নিয়ে Youth Empowerment for Economic Emancipation and Social Cohesion (YES) প্রকল্পের মাধ্যমে গঠিত গাইবান্ধা সদর উপজেলার সাহাপাড়া ইউনিয়নের ইয়থ গ্রুপের সদস্যদের উদ্যোগে জুলাই ২৫, ২০২০ সামাজিক সচেতনতা বৃ্দ্ধির লক্ষ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সাইকেল র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। র্যালিটি সাহাপাড়া ইউনিয়নের কাশিনাথ উচ্চ বিদ্যালয় হতে শুরু হয়ে এলাকার ৫টি গ্রাম প্রদক্ষিণ করে। র্যালির পাশাপাশি করোনা ভাইরাস বিষয়ে সচেতনতামূলক লিফলেটও বিতরণ করা হয়। গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (GUK) YES প্রকল্পটি Manusher Jonno Foundation (MJF) এর সহযোগিতায় গাইবান্ধা সদর, সাঘাটা ও পলাশবাড়ী উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে বাস্তবায়ন করছে।
===============================================================
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে সবুজ বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে ইয়থ গ্রুপের উদ্যোগে “বছর জুড়ে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি” পালিত
Youth Empowerment for Economic Emancipation & Social Cohesion প্রকল্পের মাধ্যমে গঠিত ইয়থ গ্রুপের সদস্যদের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে সবুজ বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে “বছর জুড়ে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি” এর অংশ হিসেবে জুলাই ২৫, ২০২০ গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ি উপজেলার বরিশাল ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের সাবদিন গ্রামের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ফলজ ও বনজ গাছের চারা রোপন করা হয়।
Manusher Jonno Foundation (MJF) এর সহযোগিতায় YES প্রকল্পটি গাইবান্ধা সদর, সাঘাটা ও পলাশবাড়ী উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
UKAid এর আর্থিক এবং International Potato Center (CIP) এর টেকনিক্যাল সহযোগিতায় গাইবান্ধা সদর ও ফুলছড়ি, কুড়িগ্রাম সদর ও রাজারহাট এবং রংপুর জেলার পীরগাছা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে বাস্তবায়নাধীন ‘Development and Delivery of Biofortified Crops at Scale’ প্রকল্পের মাধ্যমে মোট ৫৮৮ জন কৃষক প্রশিক্ষণ, আলু গাছের লতা এবং অন্যান্য খরচের জন্য নগদ অর্থ সহায়তা পেয়ে কমলা শাঁসযুক্ত ও ভিটামিন-এ সমৃদ্ধ মিষ্টি আলুর চাষ করে এবং মোট ৮৭,১৭৩ কেজি আলু উৎপাদিত হয়। কিন্ত চলমান লকডাউনের কারণে কৃষকরা তাদের উৎপাদিত আলু বাজারে নিয়ে বিক্রি করতে পারছিল ন। এমতাবস্থায় গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (GUK) কৃষকদের আলু বিক্রি সহজতর করার লক্ষ্যে ঢাকাস্থ অনলাইন শপিং কোম্পানী parmeeda.com এর সাথে যোগাযোগ করে আলু বিক্রির সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। ইতিমধ্যেই মাঠ পর্যায় থেকে ১৬৪০ কেজি আলু ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এছাড়াও GUK কোভিড-১৯ এবং চলমান লকডাউনের কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া নিম্ন আয়ের পরিবারে বিতরণের উদ্দেশ্যে সরাসরি কৃষকদের নিকট হতে মোট ৮৪,১০০ টাকার আলু ক্রয় করেছে।
================================================================
গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (GUK) এর সহযোগিতায় মোট ১৪৭৭ জন ধান কাটার শ্রমিক প্রেরণ
গাইবান্ধা জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ব্যবস্থাপনায় এবং গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (GUK) এর সহযোগিতায় কোভিড-১৯ এর কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে কৃষি শ্রমিকের সংকট মোকাবেলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা বাস্তবায়নে ২৩-২৮, ২০২০ গাইবান্ধা জেলার বিভিন্ন উপজেলা হতে মোট ১৪৭৭ জন ধান কাটার শ্রমিককে চলতি বোরো মৌসুমে বগুড়ার নন্দীগ্রাম, নাটোরের সিংড়ায় চলনবিল এলাকায়, নওগাঁ, গাজীপুর, সুনামগঞ্জ ও কুমিল্লা জেলায় উৎপাদিত ধান কাটা ও মাড়াই কাজের জন্য প্রেরণ করা হয়েছে। এতে করে উল্লিখিত এলাকাসমূহের কৃষকদের ধান সঠিক সময়ে ঘরে তোলার যেমন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, তেমনি শ্রমিকদের জন্য সাময়িকভাবে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে।
================================================================
২২৭০ শিক্ষার্থী পরিবারে গণ উন্নয়ন কেন্দ্র’র (GUK) ৩৮ লক্ষ টাকার জরুরী ত্রাণ সহায়তা
জার্মানভিত্তিক সংস্থা NETZ Bangladesh এর সহযোগিতায় কোভিড-১৯ এবং চলমান লকডাউনের কারণে খাদ্য সংকট মেটাতে গাইবান্ধা, নীলফামারী, পঞ্চগড় ও কুষ্টিয়া জেলায় গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (GUK) পরিচালিত ২৩টি কমিউনিটি আনন্দলোক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২২৭০ শিক্ষার্থীর পরিবারে মোট ৩৭,৭৯,৫৫০ টাকার জরুরী খাদ্য (চাল, তেল, ডাল, চিনি, সুজি, লবণ ও আলু), গোসল ও কাপড় কাচা সাবান, মাক্স, প্যারাসিটামল ট্যাবলেট ও খাবার স্যালাইন প্রদান করা হচ্ছে। এপ্রিল ৩০ ও মে ০১, ২০২০ গাইবান্ধা সদর ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় ৪টি বিদ্যালয়ের ৪৬২ শিক্ষার্থীর পরিবারে এই সহায়তা প্রদান করা হয়। পর্যায়ক্রমে অবশিষ্ট ১৯টি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পরিবারে উল্লিখিত সহায়তা প্রদান করা হবে। বিদ্যালয়গুলো NETZ Bangladesh এর সহযোগিতায় বাস্তবায়নাধীন “Future Oriented Quality Education in Disaster Prone Areas of Bangladesh” প্রকল্পের আওতায় পরিচালিত হচ্ছে।
================================================================
গাইবান্ধার চর অঞ্চলের গ্রামীন প্রান্তিক চাষিদের উতপাদিত- কমলা ও হলুদ শাঁস যুক্ত মিষ্টিআলু।
উতপাদনে কারিগরি সহায়তায় ছিলেন আন্তর্জাতিক আলু গবেষনা কেন্দ্র এবং গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (GUK)
দাম- কেজি ৬০/-টাকা
# ভিটামিন ও উচ্চ পুষ্টি সমৃদ্ধ কমলা ও হলুদ রঙের মিষ্টি আলু ভিতরে আশটা কমলা ও হলুদ রঙের আছে বিটা ক্যারোটিন।
# শিশু, কিশোর-কিশোরী, গর্ভবতী এবং দুগ্ধদানকারী নারীদের অণুপুষ্টির চাহিদা মিটাতে সহজলভ্য মিষ্টি আলু। দৈনন্দিন খাবার তালিকায় রাখলে অণুপুষ্টির চাহিদা অনেকাংশে পূরণ হয়ে থাকে।
================================================================
গণ উন্নয়ন কেন্দ্র’র SWAPNO প্রকল্পের ৬১২ জন বিধবা ও স্বামী পরিত্যাক্তা উপকারভোগী এবং ১৭ জন ইউনিয়ন ওয়ার্কারের মাঝে জরুরী খাদ্য সহায়তা ও নগদ ৯,৪৩,৫০০ টাকা বিতরণ
কোভিড-১৯ এবং চলমান লকডাউনের কারণে খাদ্য সংকট ও অন্যান্য জরুরী প্রয়োজন মেটাতে গাইবান্ধার সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলার ১৭টি ইউনিয়নে বাস্তবায়নাধীন “Strengthening Women’s Ability for Productive New Opportunities (SWAPNO)” প্রকল্পের ৬১২ জন বিধবা ও স্বামী পরিত্যাক্তা উপকারভোগী এবং ১৭ জন ইউনিয়ন ওয়ার্কারের মাঝে এপ্রিল ২৩, ২০২০ জরুরী খাদ্য সহায়তা (চাল, ডাল, আটা, আলু, সয়াবিন তেল, লবণ, চিনি, চিরা) এবং গোসল ও কাপড় কাঁচার সাবান বিতরণ করা হয়। এসময় সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, ফুলছড়ি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এবং সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানগণ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও তাদের সকলকে বিকাশের মাধ্যমে ১,৫০০ করে টাকা প্রদান করা হয়। Marico, Embassy of Sweden in Bangladesh এবং UNDP এর সহযোগিতায় SWAPNO প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে।
================================================================
গাইবান্ধা শহরে ৫০০ দরিদ্র পরিবারের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান
নোভেল করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) এর কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতি মোকাবেলায় গৃহীত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ২০ এপ্রিল, ২০২০ গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (GUK) নিজস্ব উদ্যোগে গাইবান্ধা পৌর এলারকার নিম্ন ও মধ্য আয়ের ৫০০ পরিবারের মাঝে জরুরী খাদ্য সহায়তা প্রদান করেছে। গাইবান্ধা পৌর মেয়র জনাব এ্যাডভোকেট শাহ মাসুদ জাহাঙ্গীর কবির মিলন এবং সংশ্লিষ্ট কাউন্সিলরগণ এক্ষেত্রে সর্বাত্নক সহায়তা প্রদান করেছেন।
================================================================
কোভিড-১৯ এর কারণে সৃষ্ট খাদ্য সংকট লাঘবে দরিদ্র পরিবারের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান
নোভেল করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) এর কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতি মোকাবেলায় গৃহীত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে Manusher Jonno Foundation (MJF) এর সহযোগিতায় বাস্তবায়নাধীন Youth Empowerment for Economic Emancipation and Social Cohesion (YES) প্রকল্পের মাধ্যমে গাইবান্ধা সদর, সাঘাটা ও পলাশাবাড়ি উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে ৫২০ পরিবারে চাল, আলু, মসুর ডাল ও ডিটারজেন্ট (কাপড় কাঁচা সাবান) প্রদান করা হয়।
================================================================
Case Story
================================================================
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে গৃহীত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গাইবান্ধা সদর থানায় স্থাপিত হলো হ্যান্ড ওয়াশিং পয়েন্ট
================================================================
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে হাইজিন কিটস বিতরণ
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে গৃহীত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে Oxfam এর সহযোগিতায় এপ্রিল ০৬, ২০২০ গাইবান্ধা সদর উপজেলার বোয়ালী ইউনিয়নের ১১৫ পরিবারের মাঝে গোসলের সাবান, ডিটারজেন্ট পাউডার, ট্যাপ ও ঢাকনাসহ বালতি, স্যানিটারি ক্লথ ও সার্জিক্যাল মাস্ক প্রদান করা হয়। বোয়ালী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এ. এম. মাজেদ উদ্দিন খাঁনসহ গণ উন্নয়ন কেন্দ্রের ত্রাণ কাজে নিয়োজিত কর্মীদের উপস্থিতিতে ব্যক্তিগত দুরত্ব বজায় রেখে ইউনিয়ন পরিষদ চত্ত্বর থেকে উল্লিখিত উপকরণসমূহ বিতরণ করা হয়। গাইবান্ধা পৌরসভা, বোয়ালী, বল্লমঝার ও খোলাহাটী ইউনিয়নের মোট ৪৫৫ পরিবারকে এই সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে।
================================================================
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে হাইজিন কিটস বিতরণ
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে গৃহীত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে Oxfam এর সহযোগিতায় এপ্রিল ০৭, ২০২০ গাইবান্ধা পৌরসভা এবং বল্লমঝার ও খোলাহাটী ইউনিয়নের ৩৪০ পরিবারের মাঝে গোসলের সাবান, ডিটারজেন্ট পাউডার, ট্যাপ ও ঢাকনাসহ বালতি, স্যানিটারি ক্লথ ও সার্জিক্যাল মাস্ক প্রদান করা হয়। গাইবান্ধা সদর উপজেলায় পৌরসভা ও ৩টি ইউনিয়নের মোট ৪৫৫ পরিবারকে এই সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
================================================================
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান লকডাউনের কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া সেলুন কর্মচারীদের মাঝে খাদ্যদ্রব্য বিতরণ
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান লকডাউনের কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া গাইবান্ধা শহরের ১৪০ সেলুন কর্মচারীকে TESCO International Sourcing Ltd. এর সহযোগিতায় এপ্রিল ০৭, ২০২০ চাল, ডাল, সয়াবিন তেল, আলু, লবন, গোসলের সাবান ও ডিটারজেন্ট পাউডার প্রদান করা হয়েছে। গাইবান্ধা পৌর মেয়র এ্যাডভোকেট শাহ মাসুদ জাহাঙ্গীর কবির মিলন এবং গণ উন্নয়ন কেন্দ্রের ত্রাণ কাজে নিয়োজিত কর্মীদের উপস্থিতিতে ব্যক্তিগত দুরত্ব বজায় রেখে গাইবান্ধা ইসলামিয়া উচ্চ বিদ্যালয় চত্ত্বর থেকে উল্লিখিত দ্রব্যাদি বিতরণ করা হয়। এছাড়াও গাইবান্ধার বোয়ালী ইউনিয়নে ঢাকা থেকে কর্মহীন হয়ে ফিরে আসা ১৬০ শ্রমজীবী পরিবারে এই সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে।
================================================================
Field visit by Ms. Petri Hofland from Kerk in Actie, the Netherlands and Mr. Shahab Uddin & Mr. Moniruzzaman Mukul from ICCO Cooperation visited GUK
Ms. Petri Hofland from Kerk in Actie, the Netherlands and Mr. Shahab Uddin & Mr. Moniruzzaman Mukul from ICCO Cooperation visited GUK’s skill training and different activities in ethnic minority community in Gobindaganj upazila of Gaibandha district on 28 September, 2018.
================================================================
Community kitchen: A place for sharing for Rohingya women
Rohingya women cooking at one of the community kitchens at the Jamtoli refugee camp at Ukhiya, Cox’s Bazar, on Monday, February 19, 2018 Dhaka Tribune
Six community kitchens were set up by Gana Unnayan Kendra (GUK) with the financial assistance of international NGO Christian Aid at the Jamtoli Rohingya refugee camp
The community kitchen, initiated on a pilot basis in Jamtoli Rohingya refugee camp in Cox’s Bazar’s Ukhiya two months ago to keep the dense makeshift huts out of fire hazards, is becoming popular amongst Rohingya women as a common place for sharing with each other.
The Dhaka Tribune found such community kitchens — a common cooking point for at least 25 Rohingya families — only at the Jamtoli camp out of 12 camps of the two upazilas in Cox’s Bazar.
The space provides cylinder gas ovens to the Rohingya women, there are also nature-friendly locally made ovens for the time when the cylinders run out of gas.
Six community kitchens were set up by Gana Unnayan Kendra (GUK) with the financial assistance of international NGO Christian Aid.
A field level monitor from GUK visits the community kitchens every day to monitor the needs of the Rohingya women, said officials of the organization.
GUK Community Mobilizer of Jamtoli camp Md Forkan said: “The Rohingya women now do not cook in an open or congested space that they did earlier. It reduces risk of sudden fire hazard in the camp and environmental degradation caused by deforestation.”
The Rohingya women who are now using the community kitchen hailed the initiative.
One of the community kitchens at the Jamtoli Rohingya refugee camp in Ukhiya, Cox’s Bazar, Monday, February 19, 2018 | Dhaka Tribune
During a visit to two community kitchens named “Joba Rannar Sthan” and “Shapla Rannar Sthan,” the Dhaka Tribune found that the Rohingya women were chatting with each other while cooking.
Mamtaz Khatun, 60, a Rohingya woman, said: “Earlier we had to go to the forest to collect firewood as no fuel was available. It would take two-three hours every day.”
“Locals got angry when we cut trees but we had no choice. We had to do that for three months. Many days we could not even cook because we had no fuel,” she added.
Another Rohingya woman, Asma Khatun of Mong E Daung village under Buthidaung township in Rakhine state, who lost her son and brother during the crackdown of the Myanmar Army last August, was upset all the time and did not talk much after coming to Bangladesh with 12 other family members. But she has recovered from the trauma thanks to the community kitchen, said her neighbour Moriam Begum.
“When we cook here, we also share our emotions and needs. Then we help each other as much as we can. This is like a sharing hub for us,” said Mamtaz, mother of four.
Humaira Akter, field level monitor of GUK, said: “This kitchen facility has become a place for Rohingya women to share their stories and promote social harmony and psychosocial well-being.”
Rohingya women talk amongst themselves while cooking at one of the community kitchens at the Jamtoli refugee camp in Ukhiya, Cox’s Bazar on Monday, February 19, 2018 | Dhaka Tribune
“We are happy having the cooking space. Those who come to cook here are from different parts of Burma [now known as Myanmar]. We exchange knowledge and ideas, including recipes,” said Tahera Begum, another Rohingya woman.
GUK’s Health Promotion Officer Esmat Jahan said: “The Rohingya women cannot raise their voices and express feeling at home in most of the cases, but they do that here.”
The Jamtoli camp’s site management authorities are considering setting up 200 community kitchens for 11,471 families of the camp.
Md Monir Uddin, zone coordinator of Jamtoli camp, said: “We have launched the facility to solve cooking problems in Rohingya communities. The camp lacks cooking fuel and space for which the dwellers are not having good food, giving rise to health hazard and domestic violence.
“We are providing spices, water and fuel (gas, charcoal, or diesel) to the kitchen. Different authorities have visited our common cooking spaces and planned to install such facilities in their camps,” he said.
“The kitchens empower Rohingya women and girls, who are often housebound due to cultural and religious norms. They have found a place to gather, share and speak up,” said Monir, who is also a zone coordinator of Christian Aid.
================================================================
GUK Received an Award from Honorable Prime Minister Sheikh Hasina
It is our great pleasure to let you know that Gana Unnayan Kendra (GUK) has received a prestigious Award-2016 of Bangladesh government for contributing lots in the field of disability mainstreaming through it’s different initiatives. On behalf of GUK, Shamima Mahmuda Yasmin, Member Secretary of Executive Committee received the award from honorable Prime Minister Sheikh Hasina on 3rd December. We think that we achieved this honor as a result of enormous support from our valuable donors, partners, government officials, people’s representatives, journalists, other stakeholders and persons with disabilities with whom we work. We express our heartfelt gratitude to all of you and also seeking your cordial support in future so that we can do more for the development of persons with disabilities.